Thursday, 26 April 2018

বন্ধুত্ব হল সেই সূতো ৷.....................

 বন্ধুত্ব হল সেই সুতা যে সুতা দিয়া দুইটা বুককে আজীবন একটা বিন্দুতে বেঁধে রাখা যায় ।



– দিন বদলের প্রত্যাশা নিয়ে এখন আর কেউ সংগীত রচনা করে না, মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে কেউ শুনেনা জীবনের গল্প।



– মৃত্যু কলিজাটারে একদম ফোড় করে দিয়ে যায় – এভাবে একদিন অন্যদের কলিজা ফোড় করে দিয়ে আমরাও মরে যাই।



– খুব অকালে একলা হয়ে গেলে দ্বিতীয় জীবনে আর অপেক্ষা করতে হয় না। হায় দ্বিতীয় জীবন, তুমি কেন বারবার দেওয়াল ঘড়ির দিকে তাকাও?



– সীমানারও একটা সীমানা থাকে। তাই জীবনে বারবার সীমানা পেরিয়েও দেখা যায় আমরা নির্দিষ্ট একটা সীমানায় আটকে পড়ে আছি ৷

Monday, 23 April 2018

ত্রকটি সুন্দর চিন্তা ৷

যদি আপনাকে কেউ জিজ্ঞেস করে আপনি জীবনে কি হারালেন আর কি পেলেন,আপনি কি উত্তর দেবেন ?.... তখন নির্ভয়ে বা নিশ্চিন্তে উত্তর দিন, যা হারিয়েছেন তা আপনার ছেলেমানুষি আর যা পেয়েছি তা প্রভুর দয়ায় ৷ কি সুন্দর সম্পর্ক আমি আর আমার প্রভুর মধ্যে ৷ বেশি আমি কখোনই চাইনা আর প্রভু আমাকে কখনই কম দেন না ৷

  ——— —   জীবনের তিনটি মন্ত্র ————
১৷ অতি আনন্দে— কাউকে কথা দিওনা ৷
২৷ ক্রোধের সময়— উত্তর দিওনা ৷
৩৷ দুঃখের সময় —নির্নয় করোনা ৷
     
 ——————জীবন মন্ত্র ———————
| ধীরে বলো—শান্তি পাবে,
| অহংকার ছাড়ো—সম্মান পাবে,
| ভক্তি করো—মুক্তি পাবে,
| বিচার করো—জ্ঞান মিলবে,
| সেবা করো—শান্তি পাবে,
| সহ্য করো—দেবত্বে অধিকারী হবে,
| সষ্ট থাকো—সুখ পাবে,
————————————————————

ত্রমন ছোটো কাঁধ রাখো যাতে সবাই তোমার সঙ্গে বসতে পারে আর ত্রতো বড়ো মনের মানুষ হও, যে তুমি উঠে দারালে আর কেউ যেন বসে থাকতে না পারে ৷

—————জানার মতো কথা——————
ঝাড়ু যতক্ষন ত্রক সুত্রে বাধা থাকে, ততোক্ষন আবর্জনা পরিষ্কার করে ৷ আবার সেই ঝাড়ু যখন ছিরে আলাদা হয়ে যায় তখন নিজেই আবর্জনা হয়ে যায় ৷ তাই সব সময় কোন ভালো আর্দশের সঙ্গে থাকো, আলাদা হয়ে আবর্জনায় পরিনত হইয়ো না ৷       
                                                  ইতি—
                                              বিকাশ বর্মন
           😇😇অবশ্যই শেয়ার করবেন ৷

Sunday, 22 April 2018

V diye namer manushera vishon bastob badi hoy.....

                            V
                 দিয়ে নাম হলে
অত্যন্ত স্বাধীনচেতা। সম্পর্কে স্পেস পছন্দ করেন।কখনও কখন একটু ছটফটে। এঁরা ভীষণ বাস্তববাদী। কাউকে কথা দিলে তার খেলাপ করেন না। এঁরা নিজের সম্বন্ধে সমালোচনা পছন্দ করেন। কারণ, খোলা মনে সব কিছুকে মেনে নিতে পারেন এঁরা। এঁরা স্বাধীনচেতা। কোনও বেড়াজালই এই অক্ষরের ব্যক্তির না-পসন্দ। মনের কথা শোনেন। জবরদস্তি কিছু করানোর চেষ্টা করলে, সেই কাজ কখনোই সফল হবে না। অন্যের মনের ভাব বুঝলেও, নিজের মনের ভাব কাউকেও জানান না। পারিবারিক এবং বৈবাহিক জীবনে সুখী হন। তাঁরা বাস্তববাদী, উদার, বিদ্বান হন৷ যে কোনও কাজ করা থেকে এঁরা সহজে বিরত হন না৷ এঁরা বেড়াতে ভালবাসেন৷ প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হন৷ এঁরা পোড়োবাড়ি, শ্মশান, কবরখানার মতো ভয়ঙ্কর স্থানে যেতে ভালবাসেন৷ একই সঙ্গে পশু-পাখিও খুব ভালবাসেন ৷ এরা লয়েল, ভালবাসা প্রবণ এবং নরম মনের হন। এদের উৎসাহে কখনও ভাটা পরে না। তাই তো খুব কর্মঠ হন এমন মানুষেরা। তবে ভালবাসার মানুষের প্রতি এরা খুব পসেসিভ হয়ে পরেন, যা অনেক সময় অশান্তি ডেকে আনে এদের জীবনে ৷

U namer manush kamon jante hole dekhun......

                            U
                    দিয়ে নাম হলে
প্রেম আপনার কাছে একটা চ্যালেঞ্জ। তাই প্রেমহীন জীবনের কল্পনাও আপনি করতে পারেন না।অন্যকে উপহার দিতে ভালোবাসেন। নামের প্রথম অক্ষর ‘ইউ’ হলে এঁরা ভীষণই উদ্যমী। পার্টনারকে কখনও প্রতারণা করেন না। জীবনে চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করেন। স্বাধীনচেতা। অন্যকে খুশি করতে ভালবাসেন। এই অক্ষর দিয়ে যাঁদের নাম শুরু হয়, তাঁরা খুব বুদ্ধিমান এবং ভালো মনের মানুষ। ছোট ছোট কথাতেই এঁরা খুশি হয়ে যান এবং সকলকে সুখি করার চেষ্টা করেন। এঁদের মুখে হাসি লেগেই থাকে। দেরিতে হলেও জীবনে সাফল্য লাভ করেন। বাচ্চা ভালোবাসেন । খুব অগোছালো হন এরা। তবে এমন মানুষরো অনন্দ করতে যেমন ভালবাসেন, তেমনি অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় হন। স্বাধীনচেতা হওয়ার কারণে কেউ তাদের জীবনে নাক গলাক এমনটা একেবারেই মেনে নিতে পারেন না। সেই সঙ্গে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রেও এরা সাধারণত কোনও ভুল করেন না ৷

Thursday, 12 April 2018

T দিয়ে যাদের নাম তারা খুব সংবেদনশীলও আবেগ প্রবন হয় ৷

               Tদিয়ে নাম হলে
আপনি খুব সংবেদনশীল। ব্যক্তিগত স্পেসে কাউকে ঢুকতে দেন না। প্রেমে পড়লেও খুব একটা অনুভূতি প্রকাশ আপনার পছন্দ নয়। নামের প্রথম অক্ষর ‘টি’ দিয়ে শুরু হলে তাঁরা আবেগপ্রবণ হয়ে থাকেন। কঠিন পরিস্থিতিতে মন স্থির রাখতে পারেন না। কল্পনা প্রিয়। নিজের ছন্দেই জীবনে চলতে পছন্দ করেন। সকলের সঙ্গেই সুসম্পর্ক স্থাপন করে চলেন। তবে কারও উপদেশ শুনতে মোটেই পছন্দ করেন না এঁরা। যাঁদের নাম এই অক্ষর দিয়ে শুরু হয়, তাঁরা খুব বুদ্ধিমান হয়ে থাকেন। তর্কশক্তি খুব ভালো। এঁরা মিডিয়া, ওকালতি এবং প্রশাসনিক ক্ষেত্রে খুব উন্নতি লাভ করেন। অর্থ এবং নাম অর্জন করলেও, ভালোবাসায় খুব কাঁচা। তবে এঁরা খুব কেয়ারিং। তবে নিজের মনের ভাব ব্যক্ত করতে পারেন না। সুখ-দুঃখও সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারেন না। সকলকে সুখি রাখতে এবং দুঃখ দূর করতে যান। কেরিয়ারের পাশপাশি ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও এরা খুব সচেতন হন। তাই তো সব সময় নতুন কিছু জানার চেষ্টায় লেগে থাকেন। তবে অন্যের লাভ লাইফ নিয়ে এরা খুব হিংসাপ্রবণ হন। এই একটা বিষয় বাদ দিলে এমন মানুষরা চরিত্রগত দিক থেকে বেশ ভাল হন

আপনি খুব সংবেদনশীল৷ ব্যক্তিগত স্পেসে কাউকে ঢুকতে দেন না৷ প্রেমে পড়লেও খুব একটা অনুভূতি প্রকাশ আপনার পছন্দ নয়  ৷

Wednesday, 11 April 2018

S দিয়ে নামের ব্যেক্তিরা অতিমাত্রায় সবেদনশীল ও প্রতিশ্রুতি বদ্ধ.......

দিয়ে নাম হলে
‘এস’ দিয়ে যাঁদের নাম শুরু তাঁরা কোনও কাজ করার আগেই তার ফল পেতে চান। অতিমাত্রায় সংবেদনশীল। প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। রোম্যান্টিক, উদার এবং শান্তিপ্রিয় মানুষ হয়ে থাকেন। এই গুণগুলো থাকায় বন্ধুমহলে এঁরা ভীষণই জনপ্রিয়। আদর্শবাদী মানষিকতা খুবই কম, রোমান্টিক তবে বহুগামী হতে পারেন। কথা দিয়ে কথা রাখতে পছন্দ করেন না। তবে অনেক মিশুক টাইপের হয়ে থাকেন। তবে ক্ষেত্র বিশেষে স্বার্থপরও হয়ে থাকেন এঁরা। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী হন এঁরা। খুব বেশি কথা বলেন। আবার খুব বেশি সমালোচিত হয়ে থাকেন। রহস্যময়, সহজে নিজের মনের কথা কাউকে জানান না। নিজের ভালোবাসার প্রতি খুব সতর্ক, সন্দেহ বাতিকগ্রস্ত হয়ে থাকেন। কারণ, এঁরা নিজের ভালোবাসা অন্যের সঙ্গে ভাগ করতে চান না। অর্থ এবং সম্মান দুই-ই লাভ করেন। নিজের জিনিস কারও সঙ্গে ভাগ করে নেন না। কিপ্টে, লোক দেখানো পছন্দ করেন। মনের দিক দিয়ে খারাপ হন না, তবে এই সমস্ত স্বভাবের কারণে অনেকের এঁদের ভুল বুঝে নেন।

নাম কি শুধুই পরিচিতি নাকি আরও অনেক কিছু? এই যেমন ধরুন, নামের আদ্যক্ষর দিয়েই নাকি বোঝা যায়, আপনি কেমন ধরনের মানুষ? আপনার স্বভাব-চরিত্র। অনেকে মানেন, অনেকে মানেন না। মানা-না মানাটা অবশ্যই যাঁর যাঁর ব্যক্তিগত ব্যাপার। এদের চরিত্র বেশ রংবেরঙের হয়। এরা সবার নজরে থাকতেও খুব পছন্দ করেন। তবে কর্মঠ হওয়ার কারণে কর্মজীবনে এরা খুব সফল হন। অর্থনৈতিক অবস্থাও এদের মন্দ হয় না। স্বপ্ন দেখতে এরা খুব পছন্দ করেন। আর সেই অনুযায়ী জীবন চালানোর চেষ্টাও করে থাকেন।

একটু খেয়াল করে দেখলে দেখা যায় পরিচিতদের মধ্য S দিয়ে নামের ছড়াছড়ি। কেমন হন তাঁরা, যাঁদের নাম S দিয়ে শুরু?

১) S মানে নতুন শুরু। নতুন করে শুরু করতে সবচেয়ে ভাল পারেন S-দিয়ে শুরু হওয়া নামের মানুষরা।

২) এঁরা খুবই অনুভূতিপ্রবণ হন। প্রচণ্ড পরিশ্রমী হন। তবে এঁরা স্বভাবে শান্ত।

৩) এঁরা আকর্ষণীয় হন। প্রেম করতে এঁদের জুড়ি মেলা ভার।

৪) অর্থ উপার্জনের ক্ষেত্রে এঁদের প্রচণ্ড ঝোঁক।

৫) তবে, জীবনে চলার পথে এঁদের অনেক চড়াই-উতরাই আসে ।

৬) S-রা একটু হুজুগ প্রিয়। অতীত নিয়ে অনুতাপ এঁদের স্বভাববিরুদ্ধ। এঁরা বর্তমানে বাঁচেন।

৭) S-দিয়ে শুরু হওয়া নামের মানুষরা কঠিন সময়ে নিজেদের শান্ত রাখতে জানেন। তবে বাইরে থেকে বোঝা যায় না।

আদর্শবাদী, রোমান্টিক এবং একইসাথে আপনি সংবেদনশীল৷কথা দিয়ে কথা রাখতে পছন্দ করেন ৷

Tuesday, 10 April 2018

R নামের মানুষেরা ভীষণ খোলামেলা মনের মানুষ হয়....................

                                   R
                          দিয়ে নাম হলে
নিজেকে সবসময় সেরা প্রমাণ করার তাগিদ রয়েছে আপনার ভিতর। নিজের ভুল শুধরে নিতে জানেন এঁরা। এমন পার্টনার পছন্দ করেন যাঁরা এঁদের মতোই সমান বুদ্ধি ধারণ করেন। সব সময়ই পার্টনারকে খুশি করার চেষ্টা করেন। ভীষণই খোলামেলা মনের মানুষ। এঁরা শুধু নিজেকে নিয়েই থাকেন। কম কথা বলেন, নিজের পৃথিবীতেই সর্বক্ষণ বিচরণ করেন এঁরা। কে কী বলল, কী করল তাতে এঁদের কিছু আসে যায় না। তাই বৈবাহিক জীবনে বচসা-বিবাদ লেগেই থাকে। সবসময় নতুন কিছু খুঁজে বেড়ান। এই অক্ষর দিয়ে যাঁদের নাম শুরু হয়, তাঁরা জ্ঞানপিপাসু হয়ে থাকেন। তাই লেখক, দার্শনিকদের সঙ্গে এঁদের সখ্য বেশি। এই নামের লোকেরা সাধারণত বৈজ্ঞানিক হয়ে থাকেন। খুব দ্রুতগতিতে উন্নতি হয় এঁদের। কে কী বলছে, তা নিয়ে এঁদের কোনও মাথা-ব্যথা নেই। এ কারণে এঁদের বৈবাহিক জীবনে বচসাও বাধে। এরা মনের দিক দিয়ে খুব ভালো। এদের বিশ্বাস করা যায়। কারণ মানুষ হিসেবে এমন মানুষেরা খুব ভাল হন। তবে নিজেদের জীবন নিয়ে এরা খুব একটা ভাবতে চান না। শান্তিতে থাকতে পছন্দ করলেও চ্যালেঞ্জ নিতে এরা কখনও পিছপা হন না। একথায় এমন মানুষদের চরিত্র বেজায় পরস্পর বিরোধী হয়।

আপনার পাড়ায়, অফিসে R দিয়ে নাম রয়েছে, এরকম একপিস-দু'পিস পাবেনই। কেমন হন সেইসব মানুষেরা যাঁদের নাম R দিয়ে শুরু?

১) R বোঝায় সম্ভাবনা।

২) যাঁদের নাম R দিয়ে শুরু, তাঁরা সবকাজেই অত্যন্ত উত্সাহী হন। আবার তাঁদের ধৈর্য-সহ্যও বেশ বেশি।

৩) এঁরা পরিশ্রমী, কোনও কিছু স্থির করলে তা পাওয়ার জন্য জানপ্রাণ লড়িয়ে দেন।

৪) এঁরা অপরের প্রতি সহমর্মী হন।

৫) তবে, মাঝেসাঝে এঁরা বেশ খিটখিটে।

৬) প্রচণ্ড আবেগপ্রবণ।

৭) আর এই কারণেই এঁরা অনেক সময় মেজাজ হারিয়ে ফেলেন।

নিজেকে সবসময় সেরা প্রমাণ করার তাগিদ রয়েছে আপনার ভিতর ৷

Monday, 9 April 2018

Q জীবনের প্রতি ত্রদের দৃষ্টি ভঙ্গি খুবই দার্শনিক ৷

                                Q
                        দিয়ে নাম হলে
এঁরা আশেপাশের লোকেদের ব্যবহার এবং নীতিতে অনুপ্রাণিত হন। জীবন নিয়ে এঁরা ভীষণ পজিটিভ। এঁরা খুব ক্রিয়েটিভ। খালি বসে থাকে এঁদের এক্কেবারে না-পসন্দ। জীবনের প্রতি এঁদের দৃষ্টিভঙ্গী খুবই দার্শনিক। ছোট ছোট জিনিসেই খুশি থাকেন। এঁদের কাছে নিজের কাল্পনিক পৃথিবীই সবকিছু। জীবনে অনেক কিছু পেতে হবে-- এমন কোনও ধারণা এঁদের মধ্যে নেই। তবে প্রয়োজনীয় সমস্ত কিছুই এঁরা পেয়ে থাকেন। নিজের পৃথিবীতেই এঁরা হারিয়ে থাকেন, অন্যের অনিষ্ট করা এঁদের স্বভাব নয়। কিন্তু নিজের স্বভাবের জন্য এঁরা লোকের কাছে হাসির পাত্রে পরিণত হন। খুব ভালো জীবনসঙ্গী। এঁরা সাধারণত কম রাগ করেন। কিন্তু এক বার রেগে গেলে এঁদের শান্ত করা খুব কঠিন। সবসময় নিজেকে কাজের মধ্যে রাখতে ভালোবাসেন। অন্যের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে থাকা আপনার পছন্দের।সাদা ফুল আপনার খুব পছন্দের। এরা আবৃত্তিকার এবং লেখক হিসেবে খুব সুনাম অর্জন করেন। তবে অন্যের কথা মেনে নিতে খুব কষ্ট হয় এদের। এরা মনে করেন, এরা যা বলছে তাই ঠিক, বাকিরা ভুল।

সবসময় নিজেকে কাজের মধ্যে রাখতে ভালোবাসেন৷অন্যের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে থাকা আপনার পছন্দের৷সাদা ফুল আপনার খুব পছন্দের ৷

P ত্ররা ভিষণ স্মাট ত্রবং প্রফেসনাল ৷

                                  P
                          দিয়ে নাম হলে
নামের প্রথম অক্ষর ‘পি’ হলে তাঁরা পরিণত চিন্তার মানুষ। কারও প্রতি দুর্ব্যবহার করেন না। সব সময় নিজের ভাবমূর্তি নিয়ে খুবই সচেতন। এঁরা ভীষণ স্মার্ট এবং প্রফেশনাল। নিজের চিন্তাভাবনা নিয়ে চলতে পছন্দ করেন। অনেক সময় এই কারণে পার্টনারের সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘটে এঁদের। দেশ, দুনিয়া, ঘর, পরিবার সকলের ব্যাপারেই এঁরা ভাবেন। নিজের সম্মানই এঁদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, যার জন্য এঁরা যে কোনও ধরনের ত্যাগ স্বীকার করতে পারেন। নিজেদের পৃথক সিদ্ধান্ত থাকে, তাই কোনও ধরনের আপস করেন না। এঁরা নিজের ভাবনা অন্যের ওপর চাপিয়ে থাকেন, তাই নিজের বাড়িতেই বিরোধের সম্মুখীন হতে হয়। এঁরা খুব চালাক। তাই এই নামের লোকেরা সাধারণত ব্যবসায়ী। ভালো পরিমাণে অর্থ থাকে। এঁরা খুব আকর্ষক। সামাজিকতা ও স্টেটাস সম্পর্কে আপনি খুব সচেতন।আপনার পার্টনার সুন্দরী ও ইন্টেলিজেন্ট হওয়াই কাম্য। এই অক্ষর দিয়ে যাদের নাম শুরু হয়, তারা খুব ক্রিয়েটিভ হন। লাভ লাইফও এদের খুব ভাল হয়। তবে জীবনসঙ্গী যাতে দেখতে খুব সুন্দর হন, সেদিকে এদের খুব নজর থাকে। প্রসঙ্গত, কথা বলতে এরা এতটাই পারদর্শি হন যে কথা বলার মাধ্যমে যে কারও মন জয় করে নিতে পারেন।

১) P বোঝায় ক্ষমতা।

২) এঁরা প্রতিভাবান ও চিন্তাশীল হন।

৩) সুবক্তা হওয়ায় এঁরা সহজেই অন্যকে প্রভাবিত করতে পারেন।

৪) যে কোনো বিষয়ে এঁরা প্রচণ্ড পসেসিভ।

৫) সারাক্ষণ আত্মমগ্ন থাকেন। অন্যকে নিয়ে ভাবার এঁদের সময় নেই।

সামাজিকতা ও স্টেটাস সম্পর্কে আপনি খুব সচেতন৷ আপনার পার্টনার সুন্দরী ও ইন্টেলিজেন্ট হওয়াই কাম্য ৷

O নামের ব্যাক্তিরা হাসিখুসি ও মজাদার হয় ৷


                     O দিয়ে নাম হলে
স্বভাবের দিক থেকে হাসিখুশি ও মজাদার হলেও সিরিয়াসলি কাজ করে টাকা জমাতে আপনি পছন্দ করেন। অতিরিক্ত পজেসিভনেস আপনার সমস্যার কারণ হয়ে উঠতে পারে। নাম ‘ও’ দিয়ে শুরু হলে তাঁদের বহুমুখী প্রতিভা থাকে। লাজুকে হওয়ার দরুণ কখনও নিজের ইচ্ছা প্রকাশ করেন না। সম্পত্তি এবং খ্যাতি গড়ে তোলার ক্ষমতা এঁদের আছে। জীবনে সব সময় নতুন কিছু করতে চান। এই অক্ষর দিয়ে যাঁদের নাম শুরু হয়, তাঁরা খুব লাজুক স্বভাবের হয়ে থাকেন। কিন্তু কখনও কখনও এঁরা এমন কোনও কাজ করে ফেলেন, যা অনেকে করার কথাই ভাবতে পারে না। এঁরা খুব আকর্ষক। সকলেই এঁদের পছন্দ করে। এ কারণে প্রায়ই এঁরা অফিসে শীর্ষপদের অধিকারী হয়ে থাকেন। ভালোবাসা এবং সম্বন্ধ এঁদের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই অক্ষর দিয়ে যাঁদের নাম, তাঁরা সাধারণত প্রেম বিবাহ করে থাকেন। জীবনে খুব উন্নতি করেন, সকলকে সঙ্গে নিয়ে চলতে পারেন। এরা পড়াশোনার খুব ভাল হন। খুব কম বয়সেই এরা এদের পছন্দের জীবনসঙ্গীকে পয়ে যান। কেন এমন হয় জানেন। কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এরা ভালবাসকে খুব গুরুত্ব দেন ৷

Sunday, 8 April 2018

N দিয়ে যাদের নাম তারা স্বাধীনতা পছন্দ করে ৷

                                  N
                        দিয়ে নাম হলে
রোম্যান্টিক, সংবেদনশীল এবং কল্পনা জগতে বিরাজ করেন এঁরা। কোনও কিছুই এঁদের কাছে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না। পার্টনারের প্রতি যত্নশীল।আপনি আবেগপ্রবণ। সম্পর্কের গভীরতা বোঝেন।সবকিছুতেই নিজের হাত পাকাতে পছন্দ করেন। এই অক্ষর দিয়ে যাঁদের নাম শুরু হয়, তাঁরা স্বাধীনতা পছন্দ করেন। অন্য কারও কথা শোনেন না। কখন কী করে বসবেন, তা এঁরাও জানেন না। এঁরা সবসময় নিজের ব্যাপারে ভাবেন। যা পছন্দ হয়, তা-ই পাওয়ার ইচ্ছা রাখেন। তবে তার জন্য এঁরা কোনও পরিশ্রম করতে নারাজ। প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ঠোঁটকাটা। স্বার্থপর। বাইরে থেকে শান্ত মনে হলেও, খুব বেশি আক্রমণাত্মক। ধীরেসুস্থে কাজ করতে পছন্দ করে। নিজের সমালোচনা পছন্দ করেন না। মৌলিক জিনিসের অভাব থাকে না। চঞ্চল মানসিকতার হলেও পড়াশোনায় এরা বেশ ভাল হয়। শুধু তাই নয়, লেখক এবং পেন্টার হিসেবেও এরা খুব সুনম অর্জন করেন। এদের দেখে লাজুক মনে হলেও বাস্তবে কিন্তু একেবারেই এরা এমন হন না।

আপনি আবেগপ্রবণ৷ সম্পর্কের গভীরতা বোঝেন৷ সবকিছুতেই নিজের হাত পাকাতে পছন্দ করেন ৷

M নামের মানুষেরা খুব স্বার্থপর হয় ৷

                                 M
                         দিয়ে নাম হলে
এঁরা সাধারণত স্বাধীনচেতা মানসিকতার হয়ে থাকেন। এঁরা শিল্পী। ক্ষেত্র বিশেষে স্বার্থপর হয়ে থাকেন।নিজের ধারণাটাই সব সময় সঠিক বলে মনে করেন এঁরা। অনেক সময় সব কিছু ভুলে নিজের মতো দিন কাটাতে পছন্দ করেন। এঁরা খুব ভাবুক স্বভাবের। সব সময় গভীর চিন্তা-ভাবনায় ডুবে থাকেন। এ কারণে এঁরা অন্যের জন্য ঘাতক প্রমাণিত হতে পারেন। তাই এমন ব্যক্তিকে কখনও বিরক্ত করেবন না। কোনও কিছু একবার ধরে নিলে এঁরা সহজে ছাড়তে চান না। ভাগ্য এঁদের সঙ্গে থাকেন। তাই অর্থ এবং সম্মান-- দুই-ই এঁদের হাতের মুঠোয় থাকে। এই অক্ষর দিয়ে যাঁদের নাম শুরু হয়, তাঁরা রাজনৈতিক ক্ষেত্রকে নিজের কেরিয়ার হিসেবে নির্বাচিত করেন। এঁরা সুবক্তা এবং লেখক। তাঁরা বাস্তববাদী, উদার, বিদ্বান হন৷ যে কোনও কাজ করা থেকে এঁরা সহজে বিরত হন না৷ এঁরা বেড়াতে ভালবাসেন৷ প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হন । পশু-পাখিও খুব ভালবাসেন৷

দ্বিমুখী স্বভাবের। যেমনটা দেখান, সেরকম আপনি আদতে না-ও হতে পারেন।নিজের আবেগ প্রকাশ করতে আপনি খুব একটা স্বচ্ছন্দ্যবোধ করেন না।...এরা সাহসি, বুদ্ধিমান এবং কর্মঠ হন। বন্ধু হিসেবে বিশ্বাসযোগ্য এবং লোক ঠকিয়ে কাজ অর্জন করতে একেবারেই চান না। এমনটা মনে করা হয় যে, এমন মানুষেরা খুব আবেগপ্রবণ হওয়ার করণে ভুল জিনিস মেনে নিতে খুব কষ্ট হয় এদের। একথায় বিপ্লব যেন এদের রক্তে। বুঝতেই পারছেন তো আবেগপ্রবণ এবং বিপ্লবী, এর থেকে ভয়ঙ্কর কম্বিনেশন আর হয় না বললেই চলে। নামের আদ্যক্ষর M বা ম এমন মানুষের সংখ্যা প্রচুর। দেখুন তো মিলল কি না

১) M- দিয়ে শুরু নামের মানুষরা সাধারণত সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী বা আধ্যাত্মিকতায় বিশ্বাস রাখে। তবে ধর্মীয় গোঁড়ামি একদম পছন্দ করে না।

২) এরা খুব পরিশ্রমী, আর সাহসী হয়।

৩) শারীরিক গঠন এদের সাধারণত সুন্দর হয়। বুদ্ধিমান হয়। খুব ভাল বন্ধু হয়। তবে বেশি কথা বলা লোকদের একদম পছন্দ করে না।

৪) এদের ধৈর্য্য কম হয়। খুব তলিয়ে না ভেবে সিদ্ধান্ত নেয়।

৫) খুব সহজেই কারও ওপর খুব আকৃষ্ট হয়। তেমনই তাড়াতাড়ি কারও ওপর মোহভঙ্গ হয়।

৬) বিপদে মানুষের পাশে থাকে। তবে বিপদে মানুষকে সেভাবে পাশে পায় না।

৭) অল্পতেই রেগে যায়। ছোটখাটো ঘটানাতে মেজাজ হারায়।

ভবিষ্যত কেমন যাবে-ভাল সময় আসছে। শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তায় থাকবেন। বেশি আকাশকুসুম ভাববেন না।

এরা খুব ভাবুক স্বভাবের। সব সময় গভীর চিন্তা-ভাবনায় ডুবে থাকেন। এ কারণে এরা অন্যের জন্য ঘাতক প্রমাণিত হতে পারেন। তাই এমন ব্যক্তিকে কখনও বিরক্ত করেবন না। কোনও কিছু একবার ধরে নিলে এরা সহজে ছাড়তে চান না।

ভাগ্য এদের সঙ্গে থাকেন। তাই অর্থ এবং সম্মান– দুই-ই এদের হাতের মুঠোয় থাকে। এই অক্ষর দিয়ে যাদের নাম শুরু হয়, তারা রাজনৈতিক ক্ষেত্রকে নিজের কেরিয়ার হিসেবে নির্বাচিত করেন। এরা সুবক্তা এবং লেখক

Saturday, 7 April 2018

L দিয়ে নামের মানুষ খুব রোমান্টিক ...............

    L  দিয়ে নাম হলে
এঁরা খুবই রোম্যান্টিক। এঁদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল জীবনসঙ্গী। বুদ্ধিদীপ্ত মানুষকেই এঁরা নিজের জীবনসঙ্গী হিসাবে বেছে নেন। রোমাঞ্চ প্রিয় এবং বিপদে ঝাপিয়ে পড়তে ভালবাসেন। ভালোবাসা এবং রোম্যান্সই এঁদের কাছে সব। সব কথাই মন দিয়ে ভাবেন। যে কোনও সম্পর্ককে খুব গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। কাউকে কষ্ট দেন না। ছোট ছোট জিনিসেই এঁরা খুশি থাকেন। সমাজ এবং পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সাফল্য লাভ করেন। সবসময় হাসি-খুশি থাকেন এঁরা। সাহিত্যকে কেরিয়ার হিসেবে বেছে নেন। অর্থাভাব হয় না। অত্যন্ত রোমান্টিক। আপনার পার্টনার আপনার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।ইন্টেলেকট্যুয়াল পার্টনারই আপনি বেশি পছন্দ করেন। তাঁরা পণ্ডিত, চিন্তাশীল, সংযমী, ধূর্ত এবং রাজনৈতিক গুণসম্পন্ন হয়ে থাকেন৷ এঁদের বিশ্লেষণধর্মী মন হয় এবং এঁরা নিয়ম শৃঙ্খলা মেনে চলেন ৷ বেশ অশান্ত স্বাভাবের হলেও কোনও কাজেই এদের এনার্জির অভাব হয় না। এদের সব থেকে বড় গুণ হল সব ধরনের পরিস্থিতির জন্য় এরা প্রস্থুত থাকেন। ফলে সহজে বিপদে এরা পরেন না।

ভালোবাসা এবং রোম্যান্সই এদের কাছে সব। সব কথাই মন দিয়ে ভাবেন। যে কোনও সম্পর্ককে খুব গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। কাউকে কষ্ট দেন না। ছোট ছোট জিনিসেই এরা খুশি থাকেন। সমাজ এবং পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সাফল্য লাভ করেন। সবসময় হাসি-খুশি থাকেন এরা। সাহিত্যকে পেশা হিসেবে বেছে নেন। অর্থাভাব হয় না ৷

Friday, 6 April 2018

k নামের মানুষ ভীষণ লাজুক হয় ৷

                    Kদিয়ে নাম হলে
নামের প্রথম অক্ষর যাঁদের ‘কে’, তাঁরা ভীষণ লাজুকে এবং কম কথা বলা পছন্দ করেন। কাছের লোকজন ছাড়া কাউকে পরোয়া করেন না। এঁদের কাছে নির্দ্বিধায় যে কোনও কথা বলা যায়। এঁরা সাধারণত খুবই ভাল মনের মানুষ, একজন ভাল বন্ধু এবং ভীষণ ভাল জীবনসঙ্গী হয়ে থাকেন। গুটিয়ে যাওয়া, লাজুক প্রকৃতির। তবে খুব বেশি ছক করে, প্ল্যান করে চলতে ভালোবাসেন। আপনার মধ্যে দয়া-মায়া রয়েছে। এঁরা খুব ঠোঁটকাটা। যা মনে থাকে তাই বলে দেন। কোনও কথা বলার আগে কিছু ভাবেন না। নিজের ব্যাপারে ভাবতে পারেন। নিজের লাভের জন্য যে কোনও পর্যায়ে যেতে পারেন। অনেক অর্থ উপার্জন করেন। কিন্তু মান-সম্মানের তোয়াক্কা করেন না। এঁদের সকলেই ভয় পায়। এই অক্ষর দিয়ে যাঁদের নাম, তাঁদের বেশির ভাগই ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন। ঝুঁকি নিতে ভালোবাসেন। এঁরা দেখতে খুব সুন্দর। অনেকেই এঁদের প্রতি আকর্ষিত হন। বাহ্যিক সৌন্দর্য পছন্দ করেন। এক সঙ্গে অনেক কাজ করতে বেশ পটু হন। খুব বেশি মিশুকে হন না। মনের কথা কাউকে বলতেও খুব দ্বিধাবোধ করেন। তবে কাছের মানুষদের খুব ভালবাসেন। আর একবার যদি কিছু বিষয়ে লক্ষ স্থির করে নিলে, যতক্ষণ না তা পাচ্ছেন, ততক্ষণ লড়াই চালিয়ে যান।

এরা খুব ঠোঁটকাটা। যা মনে থাকে তাই বলে দেন। কোনও কথা বলার আগে কিছু ভাবেন না। নিজের ব্যাপারে ভাবতে পারেন। নিজের লাভের জন্য যে কোনও পর্যায়ে যেতে পারেন। অনেক অর্থ উপার্জন করেন। কিন্তু মান-সম্মানের তোয়াক্কা করেন না। এদের সকলেই ভয় পায়।

এই অক্ষর দিয়ে যাদের নাম, তাদের বেশির ভাগই ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন। ঝুঁকি নিতে ভালোবাসেন। এরা দেখতে খুব সুন্দর। অনেকেই এদের প্রতি আকর্ষিত হন। বাহ্যিক সৌন্দর্য পছন্দ করেন ৷

J ত্রই নামের মেয়েরা উদাসিন ৷

                              J     
                    দিয়ে নাম হলে
যাঁদের নাম ‘জে’ দিয়ে শুরু, তাঁরা জন্মগতই আর্থিক ভাবে অত্যন্ত সচ্ছল। দয়ালু। অন্যদের কষ্ট সহ্য করতে পারেন না। অন্য দিকে, এই সমস্ত ব্যক্তিরা ভীষণ রোম্যান্টিকও হন। কিন্তু ভালবাসার উপরে বিশ্বাস রাখতে পারেন না। প্রচণ্ড পরিশ্রমী। লং ডিসটেন্স রিলেশনশিপে এরা খুব স্বচ্ছন্দ্য হন।প্রেমে আস্থা রাখেন। সম্বন্ধের প্রতি সত্‍‌ এবং বিশ্বস্ত। শরীরের পাশাপাশি এঁদের মনও খুব সুন্দর হয়। খুব নখরবাজ। বাছবিচার রাখেন। যা চান তাই নিজের জোরে হাসিল করে থাকেন। টাকা, সম্মান এবং ভালোবাসা-- সবই এঁদের কাছে থাকে। জীবনে খুব উন্নতি করেন। এই অক্ষর দিয়ে যাঁদের জীবনসঙ্গীর নাম, তাঁরা খুব ভাগ্যশালী। লক্ষ স্থির করে নিলে, যতক্ষণ না তা অর্জন করছেন, ততক্ষণ এরা থামতে চান না। সততা এদের শক্তি এবং উচ্ছাশা এদের প্রিয় বন্ধু হয়। তাই তো বুদ্ধিমান জীবনসঙ্গী পেতে চান এরা, যাতে জীবনে চলার পথে অথবা সফলতা পেতে কখনও বাঁধার সম্মুখিন হতে না হয়।

সম্বন্ধের প্রতি সত্‍‌ এবং বিশ্বস্ত। শরীরের পাশাপাশি এদের মনও খুব সুন্দর হয়। খুব নখরবাজ। বাছবিচার রাখেন। যা চান তাই নিজের জোরে হাসিল করে থাকেন। টাকা, সম্মান এবং ভালোবাসা– সবই এদের কাছে থাকে। জীবনে খুব উন্নতি করেন। এই অক্ষর দিয়ে যাদের জীবনসঙ্গীর নাম, তারা খুব ভাগ্যশালী ৷

I শুধু নাম দেখে কী করে বুঝবেন কে কেমন ৷


                    দিয়ে নাম হলে
নামের প্রথম অক্ষর ‘আই’ হলে এঁরা ভীষণই সংবেদনশীল। জ্ঞান অর্জন করতে পছন্দ করেন। ভালবাসতে জানেন। তবে দায়বদ্ধতার অভাব থাকালয় এঁদের কোনও সম্পর্কই খুব বেশি দিন স্থায়ী হয় না। বিলাসিতা ভালোবাসেন। সম্পর্কের ব্যাপারে খুব একটা বিশ্বস্ত নন। এই ব্যক্তিরা শুধুমাত্র ভালোবাসার ভাষা বোঝেন। ভালোবাসা দিয়েই তাঁদের মন জয় করা যায়। এঁরা খুব ভাবুক। এঁরা মাথা দিয়ে কোনও কিছু ভাবেন না। মনের কথা শোনেন। তাই অনেকেই এঁদের সহজে বোকা বানিয়ে দেয়। সবসময় মনের কথা শোনার জন্য অনেক কিছুই হারিয়ে থাকেন এঁরা। জীবনে অনেক কিছু পেয়ে থাকলেও, তার সুখ কমই ভোগ করতে পারেন। শিক্ষার ক্ষেত্রে বিশেষ জ্ঞান রাখেন। অর্থাভাব হয় না। বিদেশ যাওয়ার সুযোগ পান। এরা খুব সাহসী এবং মুখরা হন। সোজ কথা সরাসরি বলে দিতে এরা যেমন এক মুহূর্তও অপেক্ষা করেন না, তেমনি খুব মার্জিতও হন। কুসংষ্কার একেবারে মানেন না। অন্যকে সাহায্য করার ক্ষেত্রেও এরা কোনও সময় পিছপা হন না।

এই ব্যক্তিরা শুধুমাত্র ভালোবাসার ভাষা বোঝেন। ভালোবাসা দিয়েই তাঁদের মন জয় করা যায়। এরা খুব ভাবুক। এরা মাথা দিয়ে কোনো কিছু ভাবেন না। মনের কথা শোনেন। তাই অনেকেই এদের সহজে বোকা বানিয়ে দেয়।

সবসময় মনের কথা শোনার জন্য অনেক কিছুই হারিয়ে থাকেন এরা। জীবনে অনেক কিছু পেয়ে থাকলেও, তার সুখ কমই ভোগ করতে পারেন। শিক্ষার ক্ষেত্রে বিশেষ জ্ঞান রাখেন। অর্থাভাব হয় না। বিদেশ যাওয়ার সুযোগ পান ৷

Thursday, 5 April 2018

H

                                H
                      দিয়ে নাম হলে
এঁরা যত্নশীল। নিজের ব্যবহার এবং গড়ে তোলা সম্পর্কগুলো নিয়ে খুব সতর্ক। সংবেদনশীল। লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য কঠোর পরিশ্রম করেন। ধৈর্যশীল। এঁদেরকে ভরসা করা যায়।আপনার মধ্যে স্নেহ, মমতা রয়েছে। মানসিকভাবে খুব দৃঢ় হন এরা সাধারণত।হার্ডকোর পারফেকশনিস্ট। এদের সহজে সন্তুষ্ট করা যায় না। তাঁরা রহস্যপূর্ণ, প্রতিহিংসাপরায়ণ, কুটিল প্রকৃতির হন৷ এঁরা আলস্য পছন্দ করে না৷ এঁরা ক্রোধী, জেদি তবে দায়িত্ববান হন৷ সব সময় সৎ পরামর্শ দিতে ভালবাসেন৷ এই অক্ষরের নামের লোকেরা খুব সংবেদনশীল। নিজের মনের কথা কারও সামনে প্রকাশ করেন না। এমনকি দুঃখে বা আনন্দেও কাউকে কিছু বলেন না। এই অক্ষরের নামের ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব খুবই রহস্যময়। নিজের সম্মান নিয়ে খুব চিন্তিত থাকেন। যাঁদের নাম H অক্ষর তাঁরা খুব বুদ্ধিমান হন। এঁরা সাধারণত রাজনীতি এবং প্রশাসনিক ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত থাকেন। কারও প্রতি নিজের ভালোবাসা সহজে ব্যক্ত করেন না। কিন্তু কাউকে ভালোবাসলে মন-প্রাণ দিয়ে ভালোবাসেন। বৈবাহিক জীবন সুখী হয়। কারও সঙ্গে বন্ধুত্বও করেন না এবং কারও সঙ্গে শত্রুতাও করেন না। খুব অর্থ উপার্জন করেন। টাকা এদের খুব ভালবাসে। তাই তো এরা যে কাজই করুক না কেন, সফল হন। আত্মবিশ্বাস এদের রোজের সঙ্গী হয়। এক কথায় সফল মানুষদের তালিকায় হয়তো এই অক্ষরের নামের অধিকারিরাই বেশি থাকেন। প্রসঙ্গত, ক্রিয়েটিভ পার্সেন হিসেবেও বেশ নাম করেন এরা।

এই অক্ষরের নামের লোকেরা খুব সংবেদনশীল। নিজের মনের কথা কারও সামনে প্রকাশ করেন না। এমনকি দুঃখে বা আনন্দেও কাউকে কিছু বলেন না। এই অক্ষরের নামের ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব খুবই রহস্যময়। নিজের সম্মান নিয়ে খুব চিন্তিত থাকেন। যাদের নাম H অক্ষর তারা খুব বুদ্ধিমান হন।

এরা সাধারণত রাজনীতি এবং প্রশাসনিক ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত থাকেন। কারও প্রতি নিজের ভালোবাসা সহজে ব্যক্ত করেন না। কিন্তু কাউকে ভালোবাসলে মন-প্রাণ দিয়ে ভালোবাসেন। বৈবাহিক জীবন সুখী হয়। কারও সঙ্গে বন্ধুত্বও করেন না এবং কারো সঙ্গে শত্রুতাও করেন না। খুব অর্থ উপার্জন করেন

G

                             G
                    দিয়ে নাম হলে
তাঁরা সংযত কিন্তু অলস প্রকৃতির হন৷ মানসিক ভাবে দৃঢ় হন এঁরা৷ সহজে কারওর কাছে ধরা দিতে চান না৷ এঁদের কথাবার্তা হয় হেঁয়ালিপূর্ণ৷, এই অক্ষরের নামের ব্যক্তির মন খুব পরিষ্কার। তাই অনেক সময় সমস্যার সম্মুখীন হন এরা। একই ভুল বার বার করেন না। ভুল থেকে শিক্ষা নেন। এদের বন্ধুর সংখ্যা কম, শান্তিপ্রিয়, আত্মবিশ্বাসী। কিন্তু রেগে গেলে কারও কথা শোনেন না। কম কথা বলেন। এরা শিল্পী হিসেবে খুব সুনাম অর্জন করেন। যে কোনও ধরনের ক্রিয়েটিভ কাজে বেশ পারদর্শী হন এমন মানুষেরা। তবে এরা মনের কথা শুনে কাজ করেন। ফলে কষ্ট পাওয়া যেন এদের রোজের সঙ্গী হয়।

এই অক্ষরের নামের ব্যক্তির মন খুব পরিষ্কার। তাই অনেক সময় সমস্যার সম্মুখীন হন এরা। একই ভুল বার বার করেন না। ভুল থেকে শিক্ষা নেন। এদের বন্ধুর সংখ্যা কম, শান্তিপ্রিয়, আত্মবিশ্বাসী। কিন্তু রেগে গেলে কারো কথা শোনেন না। কম কথা বলেন

উচিৎ কথা মানতে হবে ৷

1. অপরের ভুল থেকে নিজে শিক্ষা নাও । কারণ, সবকিছু নিজের উপর প্রয়োগ করে শিখতে চাইলে তোমার আয়ু কম পড়বে ।

2. কোনো ব্যক্তির খুব বেশী সহজ-সরল হওয়া উচিৎ নয় । কারণ, সোজা গাছ এবং সোজা মানুষদের প্রথমে কাটা হয় ।

3. যদি কোনো সাপ বিষধর নাও হয়, তবুও তার উচিৎ বিষধর হওয়ার ভান করা-- এমনভাবে, যেন মনে হয় সে ইচ্ছা করলেই বিষাক্ত দংশন করতে পারে । একই ভাবে দূর্বল ব্যক্তিদেরও সবসময় নিজেদের দূর্বলতাগুলি লুকিয়ে রাখা উচিৎ, যেন অপরে তার আভাষমাত্র না পায় ।

4. প্রত্যেক মিত্রতার পেছনে কোনো না কোনো স্বার্থ অবশ্যই থাকে । এটা একটা কটূ সত্য ।

5. কোনো কাজ শুরু করার আগে সর্বদা নিজেকে এই তিনটি প্রশ্ন করবে :-

আমি এটা কেন করতে চলেছি ?

এর পরিনাম কী হতে পারে ?

আমার সফলতার সম্ভাবনা কতটা ?

যদি ঐ প্রশ্নগুলির সন্তোষজনক উত্তর পেয়ে যাও, তবেই কাজ শুরু কর ।

6. একবার কোনো কাজ শুরু করার পর আর অসফল হওয়ার ভয় রাখবে না, এবং কাজ ছাড়বে না । যারা নিষ্ঠার সাথে কাজ করে তারাই সবচেয়ে সুখী ।

7. সবচেয়ে বড় গুরুমন্ত্র হল, কখনও নিজের গোপন বিষয় অপরকে জানাবে না, এটা তোমাকে ধ্বংস করে দেবে ।

8. কোনো কাজ কালের জন্য ফেলে রাখা উচিৎ নয় । পরের মূহুর্তে কী ঘটতে চলেছে তা কে বলতে পারে ?

9. যা ঘটে গেছে তা ঘটে গেছে । যে সময় অতীত হয়েছে সেটা নিয়ে ভেবে অনুশোচনা করে সময় নষ্ট করা অর্থহীন । যদি তোমার দ্বারা কোনো ত্রুটি হয়ে থাকে, তবে তা থেকে শিক্ষা নিয়ে বর্তমানকে শ্রেষ্ঠ করার চেষ্টা করা উচিৎ । যাতে ভবিষ্যৎকে সুরক্ষিত রাখা যায় ।

ফেসবুক যে মেয়েরা ব্যবহার করেন তারা অবশ্যই পোস্টটি পড়েন

  ফেসবুক খুললেই বর্তমানে দেখি অধিকাংশ ইউজার বিশেষ করে মহিলা ইউজাররা ---  আমার পরিবারে আসুন (মেয়েকে বিয়ে করে নয়, ফলো দিয়ে),  একটু ভালোবাস...