Friday, 21 March 2025

ফেসবুক যে মেয়েরা ব্যবহার করেন তারা অবশ্যই পোস্টটি পড়েন

 ফেসবুক খুললেই বর্তমানে দেখি অধিকাংশ ইউজার বিশেষ করে মহিলা ইউজাররা --- 


আমার পরিবারে আসুন (মেয়েকে বিয়ে করে নয়, ফলো দিয়ে), 

একটু ভালোবাসা দিয়ে যান(জড়িয়ে ধরে নয়, স্টার দিয়ে) 😃, 

আমার বাড়িতে আসুন ( সত্যি সত্যি বাড়িতে নয়, ফেসবুকের ফ্রেন্ড লিস্টে বা ফলোয়ার লিস্টে) 


ইত্যাদি ইত্যাদি বলে হা পিত্যেস করছেন একটা স্টারের জন্য। নিজেকে আকর্ষণীয় করতে কেউ কেউ ছোট অশ্লীল পোশাক পরছেন ঠিক অন্ধকার গলিতে রং চং মেখে দাঁড়িয়ে থাকা মহিলাদের মত। এসব দেখে সত্যিই খুব খারাপ লাগে। কতটা নির্লজ্জ হলে এসব করা যায়? এর থেকে তো কৌটা নিয়ে ট্রেনে  বা ফুটপাতে ভিক্ষা করতে পারেন। সেটা অনেক সন্মানের। কোনো ভদ্র ঘরের বৌ চেনা অচেনা সকলকে বলতে পারেন না -- আমাকে একটু ভালবাসা দিয়ে যান।


      একটা অপসংস্কৃতি গ্রাস করে ফেলেছে আমাদের সমাজকে। আমাদের অস্থি মজ্জায় ঢুকে গেছে অপসংস্কৃতির জারক রস। গল্পে রাজা একা ল্যাংটা ছিল ভয়ে কেউ তাকে ল্যাংটা বলতে পারেনি। এখানে ল্যাংটাদের সংখ্যা অনেক বেশি তাই যারা ল্যাংটা নয় তারা ও ভাবছে ল্যাংটা হওয়াটাই হয়তো স্বাভাবিক। আর ল্যাংটা গুলো দুহাত তুলে ধেই ধেই নেচে নিজেদের জয়গান গাইছে।


        কী খুব রাগ হচ্ছে আমার উপর? আচ্ছা আপনি বলুন তো কীভাবে আয় হয় ফেসবুক থেকে? কত স্টার হলে টাকা তোলা যায়? স্টার কারা দেয়, কেন দেয়? অনেক কিছুই জানেন না, অথবা ভুল জানেন। তাহলে শুনুন বেশিরভাগ স্টার দেয় কিছু লম্পট লুচ্চামি করার জন্য। আর কিছু দেয় নিজেকে সময়ের সঙ্গে মানিয়ে রাখতে , বন্ধু বান্ধবীদের সামনে নিজের স্টাটাস বজায় রাখার জন্য। আবার কিছু মহিলা দেয় অন্যদের লোভ দেখানোর জন্য। একটা স্টার গিফট করতে দেখলেই কারো কমেন্ট বক্সে দেখবেন কত মহিলা সেখানে গিয়ে লাভ রি-অ্যাক্ট দেয়, রিপ্লাই দেয়। অন্যের কমেন্ট বক্সে গিয়ে রিপ্লাই দেওয়া ও তো এক ধরনের নির্লজ্জতা। কিন্তু স্টার এখনের অমৃত ভান্ডার, তা পাওয়ার জন্য ছুটছে সবাই। তাতে কাপড় খুলে যায় যাক।


      ১০০০০ স্টার হলে আপনি টাকা তুলতে পারবেন। হ্যাঁ দশ হাজার! যে সমাজ ১ টাকা ভিক্ষা দেওয়ার ভয়ে কপালে হাত ঠেকায়, সেই সমাজ আপনাকে ফ্রীতে স্টার দেবে? 


       আপনি যদি কাউকে দেন তবেই আপনাকে তারা দেবে। হয় আপনাকে স্টার দিতে হবে নয়তো ইনবক্সে মজা। মজা দিলে আপনি অনেক কিছুই পাবেন। সেটা নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। কিন্তু যদি স্টার দিয়ে আপনাকে স্টার নিতে হয়? তাহলে জেনে রাখুন -- একটা স্টার আপনাকে প্রায় ৩ টাকা দিয়ে কিনতে হবে, কিন্তু আপনি ভাঙালে একটা স্টার থেকে পাবেন মাত্র ৮০ পয়সা। ফেসবুকের এটা একটা লুট করার পলিসি ছাড়া আর কিছু নয়।


   তাই দয়াকরে এসবের থেকে দূরে থাকুন। অবসর সময়ে ফেসবুক করুন, আত্মীয় স্বজনদের খোঁজ খবর নিন, স্বামী সন্তানের যত্ন নিন। উইকলি চ্যালেঞ্জ পূরণ না করে সন্তানের হোম টাস্কের খেয়াল করুন। 


আপনার গুন থাকলে তার এমনিই সবাই জানবে। সময়ের অপেক্ষা শুধু 💕


ভালো থাকবেন। আমার কথায় কষ্ট পেলে আনফলো করে দিতে পারেন। কিন্তু আমি যেটা বলেছি ভেবে দেখুন, চারিদিকে তাকিয়ে দেখুন -- এক বর্ণ ও মিথ্যা নয়।

Friday, 10 January 2025

বিশেষ কয়েকটি কারণে ভালো ছেলেরা প্রেম করতে পারে না।

 এবার বুঝলাম.... পড়ুন তাহলে আপনিও বুঝবেন..

অনেক সময় অনেক ছেলেদের দুঃখ করে বলতে শোনা যায় পাড়ার লাটাই পটাই এর মত নেশাখোর বখাটে ছেলেরা পর্যন্ত প্রেম করে। আর আপনি এখনও ফ্যালফ্যাল করে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। আসলে আপনি জানেন কি ভালো ছেলেরা সাধারণত অনেকটা নরম স্বভাবের হয়ে থাকে। তারা অন্যদের চেয়ে অনেকটাই আলাদা। তারা নিজেকে নিয়ে স্বপ্ন দেখার চেয়ে দেশ কিংবা অপরের কল্যাণ হবে এমন বিষয়গুলোকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। তাই বেশি ভাগ ভালো ছেলেরাই আপনার মতন প্রেমিকার জন্যে হাপিত্যেশ হয়ে ঘুরে বেড়ান। মেয়েরা মনে করে যে এই ধরণের ছেলেদের সঙ্গে প্রেম করলে তাকে সময় দিতে পারবে না। ফলে অধিকাংশ ভালো ছেলেরাই প্রেম বঞ্চিত থেকে যায়। হিন্দুশাস্ত্রে লেখাই আছে নারী নাকি নরকের দ্বার। তাই হয়তো মেয়েরা খারাপ ছেলেদের দিকেই বেশী ঝোঁকে।  এছাড়াও মেয়েরা আরো যে কারণ গুলোর জন্য এই ধরণের ছেলেদের সাথে প্রেম করতে চায় না, তা হলো~১. গায়ে পড়া স্বভাব নেই : ভালো ছেলেরা শুধু মেয়ে কেন, কারো সাথেই গায়ে পড়ে আলাপ করতে পারে না। তারা মনে করে নিজের সেলফ রেসপেক্টটাই আসল। ২. তারা ছলকলা বোঝে না : কোন মেয়েকে প্রেমে ফেলতে গেলে অনেকেই একটু কৌশল, একটু ছলকলার আশ্রয় নেয়। কিন্তু ভালো ছেলেরা এসব থেকে একশ হাত দূরে থাকেন। ফলে প্রেমের সুপ্ত ছলকলা এদের আয়ত্তের বাইরেই থেকে যায়৷ ৩. ভালো ছেলেরা বিরক্তিকর হয় : মেয়েদের একটা চিরকালের আগ্রহ আছে একটু খারাপ ছেলেদের প্রতি। এসব খারাপ ছেলেদের প্রেমিকা হওয়া, মেয়েদের কাছে একটা চ্যালেঞ্জ বলে মনে হয়। অন্যদিকে ভালো ছেলেদেরকে তাঁদের চোখে মনে হয় “বোরিং”।
৪.ক্যারিয়ার নিয়ে বেশী সচেতন : বেশিরভাগ ভালো ছেলেই নিজের লেখাপড়া ও ক্যারিয়ার নিয়ে খুব ব্যস্ত থাকেন। আর এই সবের মাঝেই হারিয়ে যায় প্রেম ও অন্যান্য ব্যাপার।
৫. মিথ্যা বলতে পারে না : প্রেমের সম্পর্কে টুকটাক নির্দোষ মিথ্যা থাকেই। নিজের সম্পর্কে একটু বাড়িয়ে বলা, নিজেকে একটু হিরো সাজিয়ে উপস্থাপন করা ইত্যাদি ভালো ছেলেরা পারেই না একদম। ফলে মেয়েরাও পটে না সহজে।
৬. প্রচণ্ড আবেগী হয় : বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভালো ছেলেরা হয় প্রচণ্ড আবেগী ও স্পর্শকাতর। এরা খুব অভিমানী স্বভাবেরও হয়। তাই তুচ্ছ কারণে এদের সম্পর্ক ভাঙে এবং নতুন সম্পর্ক হয় না।

Thursday, 16 March 2023

সবাই সাবধান বর্তমান সমাজের অবস্থা ।

 #প্রেক্ষাপট_১

উচ্চ বেতনে চাকুরি করা এক যুবক আরেক গরীব যুবককে প্রশ্ন করলো,

- তুমি কোথায় চাকুরি করো?

- একটা কোম্পানিতে ।

- স্যালারি কতো?

- ১০০০০ টাকা।

- মোটে দশ হাজার? চলো কিভাবে? তোমার মালিক তোমার প্রতি অবিচার করছে। তুমি যেই ছেলে তোমার যা যোগ্যতা,তাতে হেসেখেলেই তুমি অনেক টাকা বেতন পেতে পারো।

যুবকের মেজাজ খাট্টা হয়ে গেলো। নিজের কাজের প্রতি ও বসের প্রতি 

বেজায় রুষ্ট হয়ে উঠলো। পরদিন গিয়ে সরাসরি বসকে বেতন বাড়ানোর কথা। জানালো। কথা কাটাকাটি হওয়ার একপর্যায়ে বস তাকে চাকরিচ্যুত করলো।

এখন যুবকটি বেকার। 

#প্রেক্ষাপট_২

- তোমার প্রথম সন্তান হলো বুঝি?

- জ্বি।

- তোমার স্বামী এ উপলক্ষ্যে তোমাকে কিছু দেয় নি? উপহার, টাকা বা এ জাতীয় কিছু?

- না। কেন দিবে? এ তো আমাদেরই সন্তান! উপহার বা টাকা দিতে হবে কেন?

- কেন তোমাকে হাত খরচার জন্যেও তো দু’চার পয়সা দিতে পারে। তার কাছে কি তোমার কোনও মূল্য নেই? তুমি চাকরানি?

স্ত্রীর মনে ধরলো কথাটা। 

সারাদিন কথাটা ভাবতে ভাবতে মনটা বিষিয়ে উঠলো। সত্যিই তো! আমাকে একটা টাকাও কখনো ছোঁয়ায় না! রাতে কর্মক্লান্ত স্বামী ঘরে ফিরলো। 

স্ত্রীর মুখ দিয়ে বোমা বিস্ফোরিত হলো। রেগে গেলো দু’জনে, কথা কাটাকাটি ঝগড়া আর ঝগড়া। পরে হাতাহাতি, শেষ পর্যন্ত তালাকে গিয়ে গড়ালো।

#প্রেক্ষাপট_৩

- এই বৃদ্ধ বয়েসে কষ্ট করছেন? ছেলে ঢাকায় থাকে,বড় চাকুরি করে শুনেছি। মস্ত বড় ফ্ল্যাটে বউ-বাচ্চা নিয়ে থাকে। আপনাদের দু’জনকে সাথে নিয়ে যেতে পারে না? আপনাদের দেখতেও তো আসে না!

- না না, ছেলে আমার খুবই ব্যস্ত। টাকা পাঠায় তো। ফোনে ও খোঁজ-খবর নেয় নিয়মিত।

- কী এমন ব্যস্ততা তার শুনি? নিজের জন্মদাতা-জন্মদাত্রীকে দেখতে আসার সময় হয় না?

- সারাদিন অফিস-বাসা করতে করতেই তো তার সবটা সময় চলে যায়!

- আপনি খোঁজ নিয়েছেন? সে ঢাকায় বাড়ি-গাড়ি হাঁকিয়ে বেড়াচ্ছে। 

আর আপনারা অজপাড়াগাঁয়ে ধুঁকছেন?

বৃদ্ধ বাবা বাসায় এসে স্ত্রীকে খুলে বললো। 

স্ত্রীও বাধা দিল,

- আপনি ভুল শুনেছেন। সে আসলেই ব্যস্ত।

- নাহ,সেকি কি মিথ্যা বলতে পারে ? 

আহা রে! কাকে বুকের রক্ত পানি করে বড় করলাম। এটা ভেবেই করে বসলেন ব্রেইন স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাক! 

# এবার_আসি_মূলকথায়

-কিছু নিরীহ-অযাচিত প্রশ্ন আমাদের সুখী জীবনকে ক্ষণিকের মধ্যেই দুঃখী করে দিতে সক্ষম।

-আমাদের সমাজে ছদ্মবেশী দরদীরা নিরন্তর শান্ত জীবনে অশান্তির দাবানল জ্বালিয়ে দেয়।

-ছদ্মবেশী ডাইন/ডাইনীগুলো নিজের থেকে কিন্তু আপনাকে কিছুই দিবেনা। কিন্তু অন্যের থেকে অবৈধভাবে আদায় করার পদ্ধতি শিখিয়ে দিয়ে আপনাকে জিতিয়ে দেয়ার নামে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিবে।

#গল্পের_হিতোপদেশঃ

---জীবনে ৩য় ব্যাক্তি কে প্রবেশ করার সুযোগ দেবেন না। আর যদিও কোন ভাবে ঢুকে যায় তাহলে যথা সম্ভব তার কথা কানে তুলবেন না। ৩য় ব্যাক্তি হতে সাবধান।

Thursday, 8 December 2022

কথাগুলো অবশ্যই মনে রাখবেন।

 স্ট্রো'ক করে বিছানায় পড়ার আগে চুপ হয়ে যান...


১.কেউ প্যা'রা দিচ্ছে ? 

=> চুপ হয়ে যান। 

২.কেউ অনেক ভালবাসার পরও প্রাপ্যটা দেয়নি ? 

=> চুপ হয়ে যান। 

৩.কোন মানুষ অনেক অপ'মান করছে?

=> চুপ হয়ে যান। 

৪.কেউ ঠকিয়ে গেছে ? 

=> চুপ হয়ে যান। 

৪.কেউ আপনাকে নিয়ে তুমুল মি'থ্যা দোষা'রোপ করছে ? 

=> চুপ হয়ে যান। 

৫.কেউ বিশ্বাস ঘা'ত'ক'তা করছে ?

=> চুপ হয়ে যান।

 

-এমন নিরব হয়ে যান সে মানুষগুলো যেনো আর কখনই আপনার শব্দ কিংবা ছায়া না দেখে । মৃ'ত হয়ে যান তাদের কাছে। 


প্রতিজ্ঞা করুন আর কখনই ঘুরে তাকাবেন না । শুধু এই প্রতিজ্ঞাটা করতে পারলে আপনি কষ্ট পাবেন না । এই যে নিরবতা আপনাকে দম বন্ধ করা আ'র্ত'নাদ দিবে কিন্তু অপর পক্ষকে দিবে আফসোস । আসলে আমরা হারাবার ভয়ে শব্দ দিয়ে প্রতিবাদ করি ।


কিন্তু আপনি জানেন কি ? যে মানুষগুলো আপনাকে মানুষ বলে মূল্যায়ন করেনি , আপনাকে দম'বন্ধ কান্নার অনুভূতি দিয়েছে তারা আপনার কেউ না । তাই শব্দ দিয়ে , কান্না দিয়ে দুনিয়ার সমস্ত প্রায়োরিটি দিলেও ওরা আপনার মূল্য বুঝবে না । 


তাই নিজের স্বার্থে বাঁচুন 

নিজেকে ভালোবাসুন,,

আপনার একজন "রব" আছেন.!

সেজদায় গিয়ে বলে দিন,,

তিনি দুঃখ মুছার উপশম বিলি করেন,,


Collected.......

Saturday, 28 July 2018

কোন অক্ষরে কোন রাশি হয় ৷

মেষ-অ,আ,ল
বৃষ-উ,ঊ,ই,এ,ও,ব
মিথুন-ক,ঘ,ঙ,ছ
কর্কট-ড,হ
সিংহ-ম,ট
কন্যা-ঠ,প,ব,ন
তুলা-র,ত
বৃশ্চিক-ন,য
ধনু-ধ,ঢ,ড়,ঢ়
মকর-খ,জ
কুম্ভ-গ,শ,ষ,স
মীন-চ,ঞ,ঝ,থ,দ
নামের প্রথম অক্ষরে রাশি নির্নয় করা হয় ৷

Tuesday, 24 July 2018

প্রেম সম্পর্ক মানেই কিন্তু বিয়ে নয় ................

প্রেমে পড়া আর সম্পর্ক গড়ার মধ্যে তফাৎ আছে ৷ প্রেম যে কোনো সময় হতে পারে ৷ ত্রর যেমন বয়স হয় না তেমনি কোনো বাধাও মানে না ৷ প্রেম মানেই উড়ু উড়ু ভাব ৷ বুকের ভিতর ধকধক ত্রকটা ব্যপার থেকেই যায় ৷ কিন্তু প্রেমে পড়া মানেই ছাদনাতলায় যাওয়া নয় ৷ সব প্রেম বাস্তবে রুপও পায় না ৷ তাই হুটোপাটি না করে ভেবে চিন্তে স্টেপ ফেলা দরকার ৷ তোমার বিশেষ মানুষটার মধ্যে যদি ত্রই সবগুলো দেখতে পাও তবে প্রথম থেকেই সতর্ক হয়ে যাও-------
১, তোমরা প্রেমে পড়ার পর যদি নিজেকে পরী আর তোমার বয়ফ্রেন্ডকে রাজপুত্র ভাবো,আর ত্রটাও যদি ভাবো সে আসবে  আর পক্ষীরাজে করে উরিয়ে নিয়ে যাবে,তাহলে ত্রক্কেবারে ভূল ৷ যারা প্রথম দেখাতেই হাবুডুবু খায় তারাই ভবিষ্যতে আবার নানান খুঁত ধরতে আরাম্ভ করে ৷ তাই সাধু সাবধান ৷
২, অতিরিক্ত যত্নবান?বি কেয়ারফুল ৷ জিজ্ঞাসাগুলো ত্রমনই হয় ----খাচ্ছোতো?ফিরলে তো?কি করছো?কার সঙ্গে যাচ্ছ ? ত্রই টাইপের হলে প্রথমে যত্নবান মনে হলেও পরে তা অত্যাচারে পরিনত হবে ৷ দম বন্ধ মনে হবে ৷
৩, সেক্স অ্যাডিক্ট টাইপ?পাচটা কথার মধ্যে যদি চারটা কথাই শরীর সংক্রান্ত হয় তবে তার থেকে দুরত্ব বজায় রাখাই ভালো ৷ শারীরিক সম্পর্ক ত্রকটা পার্ট কিন্তু ত্রটাই মুল বিষয় নয় ৷
৪, যদি তোমাকে প্রেমিকা না ভেবে প্রথমেই বউ ভাবতে শুরু করে তাহলে ডেস্টিনেসন বুঝবে,তোমাকে বেধেঁ দিতে চায়!প্রেম করা বা সম্পর্ক গড়ে ওঠা মানেই কিন্তু বিয়ে নয় ৷

Tuesday, 5 June 2018

পর্যবেক্ষনে রাখুন আপনার শিশুর বেড়েওঠা ............

বাড়িতে নতুন শিশু। শিশুটি ফরসা না কালো, চুল বেশি না কম, বাবার মতো না মায়ের মতো—তা নিয়ে মতামত চলছেই। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ হলো শিশুর যথাযথ বিকাশ হচ্ছে কি না। বয়স ও সময় অনুযায়ী সে দেহে-মনে বেড়ে উঠছে কি না। বড় ধরনের কোনো সমস্যা জন্মের সময় হাসপাতালে থাকতেই ধরা পড়ার কথা। কিন্তু খুব ছোট বা মৃদু কোনো সমস্যা নজরের বাইরে থেকে যেতে পারে। তাইমা-বাবা লক্ষ রাখবেন বিকাশের দিকে। পর্যবেক্ষণে রাখুন আপনার শিশুকে।
৪ মাস
শিশুকে ধরে বসিয়ে দেওয়া যায়। তত দিনে তার ঘাড় ও মেরুদণ্ড মোটামুটি শক্ত হয়ে আসার কথা।
৭–৮ মাস
বয়সের মধ্যে কোনো সাহায্য ছাড়াই শিশুর বসে থাকতে পারার কথা।
৯–১০ মাস
বয়সে কোনো কিছু ধরে সে দাঁড়াতে শিখবে।
১৫ মাস
বয়সের মধ্যে গুটি গুটি পায়ে হাঁটতে শুরু করবে। এই বিষয়টি প্রভূত আনন্দ দেয় মা-বাবাকে।
২ বছর
বয়সে আরও দক্ষতা অর্জন করার কথা হাঁটার ক্ষেত্রে। যেমন দুইপা জোড়া করতে পারা বা সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠা বা নিচে নামা।
৩ বছরের
মাথায় শিশু এক পায়ের পাতার ওপর ভর দিয়ে দাঁড়াতে শিখবে।
৪ বছর
লাফিয়ে বাধা পেরোতে পারবে।
৫ বছর
একটা টানা সোজা লাইন ধরেসামনে-পেছনে অনায়াসে চলতে শিখবে।

ফেসবুক যে মেয়েরা ব্যবহার করেন তারা অবশ্যই পোস্টটি পড়েন

  ফেসবুক খুললেই বর্তমানে দেখি অধিকাংশ ইউজার বিশেষ করে মহিলা ইউজাররা ---  আমার পরিবারে আসুন (মেয়েকে বিয়ে করে নয়, ফলো দিয়ে),  একটু ভালোবাস...